Class 9 Chemistry Assignment Answer 2021 (7th, 4th Week)

Class 9 Chemistry Assignment Answer 2021: Directorate of Secondary and Higher Secondary Educations is published the class nine chemistry assignment work, notice, questions, solutions and answers on dshe.gov.bd for the 7th Week on dshe.gov.bd

Class 9 Chemistry Assignment 2021

DSHE is published the Class 9 Chemistry assignment questions. Lets check the details, content and assignment work.

7th Week Chemistry Assignment Questions:

Class: Nine
Subject Name: Chemistry
Assignment Serial: Assginment-2
Lesson no and Title:-পদার্থ এর অবস্থা
Assignment: বালু মিশ্রিত খাবার লবণকে খাবার উপযোগী করা সম্ভব। যে পদ্ধতিতে তুমি লবণকে খাবার উপযোগী করবে তার বিভিন্ন ধাপের বর্ণনা চিত্রসহ প্রতিবেদন আকারে লিখ।

Class 9 Chemistry Assignment

4th Week Chemistry Assignment 2021

Class: Nine
Subject Name: Chemistry
Assignment Serial: Assginment-1
Lesson no and Title:-রসায়নের ধারণা
Assignment: “প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা আবশ্যক।” এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন লিখতে হবে। প্রতিবেদনে অবশ্যই পাঁচ ধরনের রাসায়নিক পদার্থের ঝুঁকির মাত্রা ও সংশ্লিষ্ট সতর্কতামূলক সাংকেতিক চিহ্ন উল্লেখ করে তা থেকে নিরাপদ থাকার উপায় উদাহরণ হিসেবে লিখতে হবে।

class 9 chemistry  4th week assignment

Class 9 Chemistry Assignment Answer 2021

Class Nine Chemistry assignment answer has been published on online. Students now can view the answer to complete the assignment.

7th Week Chemistry Assignment Answers:

Questions Part: বালু মিশ্রিত খাবার লবণকে খাবার উপযোগী করা সম্ভব। যে পদ্ধতিতে তুমি লবণকে খাবার উপযোগী করবে তার বিভিন্ন ধাপের বর্ণনা চিত্রসহ প্রতিবেদন আকারে লিখ।

Answer:

পরীক্ষণের নামঃ বালু মিশ্রিত খাবার লবণকে খাবার উপযোগী করা

তত্ত্ব: বালু মিশ্রিত খাবার লবণকে খাবার উপযোগী করা করার জন্য আমাদেরকে দুইটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। কারণ বালু মিশ্রিত লবণে পানি যোগ করলে লবণ পানিতে দ্রবীভূত হয়ে যায়, কিন্তু বালু দ্রবীভূত হয় নাই। তাই আমাদেরকে পরিস্রাবন ও বাষ্পীভবন পদ্ধতির সাহায্যে লবণ ও বালু পৃথক করতে হবে।

প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

১টি কনিক্যাল ফ্লাস্ক, ১টি ফানেল, ২টি বিকার, ১টি ফিল্টার পেপার, একটি কাচদন্ড, ত্রিপদীস্ট্যান্ড, স্পিরিট ল্যাম্প, তারজালি।

কাজের ধাপঃ

ধাপ ১ঃ প্রথমে লবণ ও বালির মিশ্রণটিকে একটি কাচের বিকারে নিয়ে কিছু পানি ঢালতে হবে। এরপর একটি কাঁচদন্ডের সাহায্যে মিশ্রণটিকে ভালভাবে নাড়ি ।

ধাপ ২ঃ এবার একটি ফানেল (চিত্রে দেখানো) কনিক্যাল ফ্লাস্কের মুখে ভালভাবে স্থাপন করি।

ধাপ ৩ঃ এখন একটি ফিল্টার পেপার ফানেলের মধ্যে যথাযথভাবে স্থাপন করি। তবে ফিল্টার পেপারটি প্রথমে সামান্য পানিতে ভিজিয়ে নিলে ভালো হয়। এতে করে ফিল্টার পেপারটি ফানেলের গাঁয়ে ভালো করে লেগে থাকবে।

ধাপ ৪ঃ এরপর বিকারে বালি, লবণ ও পানির মিশ্রণটিকে অল্প অল্প করে ফানেলের মধ্যে ঢালি।

ধাপ ৫ঃ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করি। লক্ষ্য করে দেখবো যে, ফিল্টার পেপারের মধ্য দিয়ে পরিস্রবনের মাধ্যমে লবণ মিশ্রিত পানি বিকারের মাধ্যমে ফোটায় ফোটায় কনিক্যাল ফ্লাস্কের তলায় জমা হচ্ছে। এবং অদ্রবীভূত বালির কণা ফিল্টার পেপারের মধ্যে আটকে যাচ্ছে।

ধাপ ৬ঃ সমস্ত মিশ্রণ পরিস্রবন হয়ে গেলে কনিক্যাল ফ্লাস্কে জমে থাকা লবণ ও পানি অন্য একটি বিকারে ঢালি। এবং পানি ও লবণকে পৃথক করার জন্য বাষ্পীভবন পদ্ধতি গ্রহণ করি।

ধাপ ৭ঃ একটি ত্রিপদীস্ট্যান্ড উপর তারজালি রেখে লবণ ও পানি মিশ্রিত বিকারটিকে তারজালির উপর স্থাপন করি এবং একটি স্পিরিট ল্যাম্পের সাহায্যে বিকারটিতে তাপ দিতে থাকি। তাপের ফলে পানি বাষ্পীভুত হয়ে উড়ে যাবে এবং অবশিষ্ট রূপে লবণ বিকারের তলায় জমা হবে।

সাবধানতাঃ উক্ত পদ্ধতিগুলো করার সময় কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যেমনঃ
ক) বালি, লবণ ও পানির মিশ্রণটিকে ভালোকরে মিশ্রিত করতে হবে।
খ) পরিস্রাবণ করার সময় মিশ্রণের পরিষ্কার দ্রবণটি প্রথমে ফিল্টার পেপারে ঢালতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন বেশি বালি ফিল্টারে জমা না হয়। এতে পরিস্রাবণ দ্রুত হবে।
গ) বাষ্পীভবন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে বিকারে পানি শুকিয়ে যাওয়ার আগেই তাপ দেওয়া বন্ধ করতে হবে। যাতে বিকারটি ফেটে না যায়।

সিদ্ধান্তঃ পরিশেষে এই সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে, পরিস্রাবণ ও বাষ্পীভবন পদ্ধতির মাধ্যমে বালু মিশ্রিত খাবার লবণকে খাবার উপযোগী করা সম্ভব।

4th Week Chemistry Assignment Answer 2021

Questions Part: “প্রত্যেক শিক্ষার্থীর রসায়ন পরীক্ষাগারে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা আবশ্যক।” এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন লিখতে হবে।

Answer:

বিজ্ঞানের একটি শাখা হলো প্রাকৃতিক বিজ্ঞান। রসায়ন প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে পদার্থের গঠন, পদার্থের ধর্ম এবং পদার্থের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ বিশ্ব যখন সৃষ্টি হয়েছিল তখন থেকেই রসায়ন এর যাত্রা শুরু। যেদিন থেকে দুটি পাথরকে ঘষে মানুষ আগুন জ্বালাতে শিখল সে সময় থেকেই এ রসায়ন এর উপর মানুষের নিয়ন্ত্রণ শুরু হয়েছে।

যেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং গবেষণা করা হয় তাকে পরীক্ষাগার বা গবেষণাগার বলে। তাই যেখানে রসায়নের পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা গবেষণা করা হয় তাকে রসায়ন পরীক্ষাগার বলে। রসায়ন পরীক্ষাগারে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য থাকে। এসব রাসায়নিক দ্রব্য অনেক সময় বিস্ফোরক জাতীয় আবার কোনটি দাহ্য এবং কোনটি আবার শারীরিক ক্ষতি করে থাকে। রসায়ন পরীক্ষাগারে যেসব যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় তার অধিকাংশই হলো কাচে তৈরি। তাই রসায়ন পরীক্ষাগারে প্রবেশ থেকে শুরু করে বের হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি পদক্ষেপে প্রয়োজন হয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। যখনই এর ব্যতিক্রম ঘটে তখনই বড় ধরনের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যেমন এসিড পড়ে শরীরের ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে, পোশাকে পড়লে পোশাকটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া রসায়ন গবেষণাগারে অগ্নিকাণ্ড বিস্ফোরকসহ নানা ধরনের ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই শরীরকে রক্ষা করতে একদিকে যেমন প্রয়োজন গবেষণাগারের জন্য নিরাপদ পোশাক অন্যদিকে প্রয়োজন পরীক্ষাগারে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করা। সুতরাং রাসায়নিক গবেষণা করার পূর্বেই জেনে নিতে হবে রাসায়নিক দ্রবটি কোন প্রকৃতির। সেটি কি বিস্ফোরক অথবা দাহ্য নাকি তেজস্ক্রিয়। রাসায়নিক দ্রব্যের বোতলে বা কৌটায় এক ধরনের সর্বজনীন সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যাতে দ্রব্যটির ধরন, ঝুঁকি, ঝুকির মাত্রা সম্পর্কে জানা যায়।

নিচে পাঁচ ধরনের রাসায়নিক পদার্থের ঝুঁকির মাত্রা ও সংশ্লিষ্ট সতর্কতামূলক সাংকেতিক চিহ্ন উল্লেখ করে তা থেকে নিরাপদ থাকার উপায় উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হলঃ

সাংকেতিক চিহ্ন
পদার্থের ঝুঁকির মাত্রা ও সাবধানতা

পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর (Dangerous for environment)
এসব চিহ্নধারী পদার্থগুলো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। অর্থাৎ উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। এ ধরনের পদার্থ গুলো হল লেড, মার্কারি ইত্যাদি। তাই এগুলো ব্যবহারের সময় যথেষ্ট সতর্কতার প্রয়োজন। ব্যবহারের পর এগুলো যেখানে সেখানে না ফেলে তা একটি নির্দিষ্ট স্থানে রাখতে হবে।

স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ পদার্থ (Health risk substance)
এ ধরনের পদার্থ ত্বকে লাগলে বা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে শরীরের ভেতরে গেলে শরীরের স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি সাধন করে। এমনকি ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ হতে পারে। এ ধরনের পদার্থ গুলো হল বেনজিন ও ন্যাপথালিন। তাই এ ধরনের পদার্থ ব্যবহারের সময় অবশ্যই এপ্রোন, হ্যান্ড গ্লাভস, সেফটি গগলস এগুলো পড়ে নিতে হবে।

ক্ষত সৃষ্টিকারী (Corrosive)
এ চিহ্নধারী পদার্থ শরীরে লাগলে শরীরে ক্ষত সৃষ্টি করে। তাছাড়া শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে শরীরের ভেতরে প্রবেশ করলে ভেতরে অঙ্গের ক্ষতিসাধন করতে পারে। যেমনঃ হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের ঘন দ্রবণ।তাই এ ধরনের পদার্থ ব্যবহারের সময় অবশ্যই এপ্রোন, হ্যান্ড গ্লাভস, সেফটি গগলস এগুলো পড়ে নিতে হবে।

তেজস্ক্রিয় পদার্থ (Radioactive substance)
এসব পদার্থ থেকে ক্ষতিকারক রশ্মি বের হয় যা ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি সৃষ্টি করতে পারে অথবা বিকলংক করে দিতে পারে। এ ধরনের পদার্থ হল ইউরোনিয়াম, রেডিয়াম ইত্যাদি তেজস্ক্রিয় পদার্থ। তাই এ ধরনের পদার্থ ব্যবহারের সময় অবশ্যই এপ্রোন, হ্যান্ড গ্লাভস, সেফটি গগলস এগুলো পড়ে নিতে হবে।

উত্তেজক পদার্থ (Irritant substance)
এধরনের উত্তেজক পদার্থ চোখ শ্বাসতন্ত্র ইত্যাদির ক্ষতি করে। যেমন সিমেন্ট ডাস্ট, লঘু এসিড ইত্যাদি উত্তেজক পদার্থ।তাই এ ধরনের পদার্থ ব্যবহারের সময় অবশ্যই এপ্রোন, হ্যান্ড গ্লাভস, সেফটি গগলস এগুলো পড়ে নিতে হবে।

For More Information, Visit, dshe.gov.bd

Leave a Comment