Class 9 Physics Assignment Answer 2021 (9th, 6th Week)

Class 9 Physics Assignment Answer 2021: Directorate of Secondary Education and Higher Secondary Education is published the class nine phytics subjects assignment question with solutions, Answers on dshe.gov.bd.

Class 9 Physics Assignment 2021:

Class nine physics subjects assignment has been published. Lets see the content and assignment work for the 9th Week.

9th Week Assignment Questions:

Class: Nine
Subject: Physics
No. of Assignment: 2nd
Chapter – ভৌতরাশি এবং পরিমাপ
Content- পদার্থবিজ্ঞান
Assignment Work-পদার্থ বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ কীভাবে ঘটেছে তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন রচনা কর।

class 9 physics assignment

6th Week Assignment Questions:

Class: Nine
Subject: Physics
No. of Assignment: 1st
Chapter – ভৌতরাশি এবং পরিমাপ
Content- পদার্থবিজ্ঞান
Assignment Work- তােমার পদার্থ বিজ্ঞান বইয়ের ২৩নং পৃষ্ঠার চিত্র অনুসারে একটি স্লাইড ক্যালিপার্স আর্ট পেপারের সাহায্যে তৈরী করে এর সাহায্যে একটি মার্বেলের আয়তন (কাজের ধারাবর্ণনাসহ) নির্ণয় কর। যদি তােমার পরিমাপে ১০% আপেক্ষিক ত্রুটি থাকে তাহলে মার্বেলের আয়তন নির্ণয়ে শতাংশের হিসেবে ক্রটি কিরূপ হবে গাণিতিক ব্যাখ্যা দাও।

class nine 6th week physics assignment

Class 9 Physics Assignment Answer 2021

9th Week Physics Assignment Answer:

Questions: পদার্থ বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ কীভাবে ঘটেছে তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন রচনা কর।

Answer:

বিজ্ঞানের প্রচীনতম শাখা হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞান। শুধু তাই নয়, পদার্থবিজ্ঞান হল বিজ্ঞানের সবচেয়ে মৌলিক একটি শাখা। এর ওপর ভিত্তি করে রসায়ন দাঁড়িয়েছে, রসায়নের ওপর ভিত্তি করে জীববিজ্ঞান দাঁড়িয়েছে, আবার জীববিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে অন্য অনেক বিষয় দাঁড়িয়ে আছে। বিজ্ঞানের যে শাখা পদার্থ ও শক্তি এবং এ দুইয়ের মধ্যে যে আন্তঃক্রিয়া তাকে বোঝার চেষ্টা করে সেটা হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞান।

যেহেতু, বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাগুলো পদার্থবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, সেহেতু এর পরিসর অনেক ব্যাপক ও বিস্তৃত। পৃথিবীতে যত ধরণের প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে তার মূলে রয়েছে পদার্থবিজ্ঞান।

পদার্থবিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ

আধুনিক সভ্যতা হচ্ছে বিজ্ঞানের অবদান। বিজ্ঞানের এই অগ্রগতি একদিনে হয়নি। শত শত বছর ধরে বিজ্ঞানী- গবেষকের অক্লান্ত পরিশ্রমে পদার্থবিজ্ঞান আজকের অবস্থায় পৌঁছেছে। পদার্থবিজ্ঞানেকে দুইটি মূল অংশে ভাগ করা যায়।

ক) ক্লাসিক্যাল পদার্থবিজ্ঞান
খ) আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান

ক্লাসিক্যাল পদার্থবিজ্ঞানঃ ক্লাসিক্যাল পদার্থবিজ্ঞানের মধ্যে রয়েছে বলবিজ্ঞান, শব্দবিজ্ঞান, তপ ও তাপগতি বিজ্ঞান, বিদ্যুৎ ও চুম্বকবিজ্ঞান, আলোকবিজ্ঞান, তরঙ্গবিজ্ঞান ইত্যাদি।

আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানঃ কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান এবং আপেক্ষিক তত্ব ব্যবহার করে যে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান গড়ে উঠেছে, সেগুলো হচ্ছে আণবিক ও পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান, পার্টিকেল ফিজিকস এবং নিউক্লিয় পদার্থবিজ্ঞান।

আদিপর্বঃ

আজকের যে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান দেখছি প্রাচীনকালে সেটি শুরু হয়েছিল জ্যোতির্বিদ্যা, আলকবিজ্ঞান, গতিবিদ্যা এবং গনিতের জামিতির সমন্বয়ে। তবে প্রাচীন এই পদার্থবিজ্ঞান অনেকের কাছেই তেমন গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। গ্রিক বিজ্ঞানী থেলিস যুক্তি ছাড়া শুধু ধর্ম ও পৌরণিক কাহিনীনির্ভর ব্যাখ্যাকে গ্রহণ করতে পারেননি। তবে সেই সময়কার বড় দার্শনিক এরিস্টটলের মাটি, পানি, বাতাস ও আগুন দিয়ে সবকিছু তৈরি হওয়ার মতবাদটি অনেক বেশি গ্রহণযোগ্যতা পায়।

বিজ্ঞানের উত্থানপর্বঃ

ইউরোপের রেনেসাঁর যুগে অর্থাৎ ষোড়শ এবং সপ্তদশ শতাব্দীতে পদার্থবিজ্ঞানের বিস্ময়কর বিপ্লবের সূচনা হয়। ১৯৪৩ সালে কোপানির্কাসের লিখা বইয়ে সূর্যকেন্দ্রিক সৌরজগতের ব্যাখ্যা দেন। তবে কোপানির্কাসের তত্ত্বটির কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ না থাকায় তত্ত্বটি আড়ালেই ছিল। পরবর্তীতে গ্যালিলিও গাণিতিক সূত্রের মাধ্যমে কোপানির্কাসের তত্ত্বটির প্রমান করার মধ্য দিয়ে আধুনিক বৈজ্ঞানের সূচনা করেন। তাই গ্যালিলিওকে আধুনিক বিজ্ঞানের জনক বলা হয়। ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী নিউটনের মহাকর্ষ বলের সূত্রের মধ্যদিয়ে গতিবিদ্যার ভিত্তি তৈরি হয়।

আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান ঃ

ঊনবিংশ শতাব্দীতে প্রচলিত পর্দাথবিজ্ঞান নিয়ে কিছু সংশয় দেখা দেয়। ১৮০৩ সালে ডাল্টন পারমাণবিক তত্ত্ব দিয়েছিলেন, ১৮৯৭ সালে থমসন সেই পরমাণুর ভিতর ইলেকট্রন আবিষ্কার করেছিলেন। পরবর্তীতে ইলেকট্রন থেকে নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করা হয়। এরপর বিজ্ঞানী মাইল কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত করেন। ১৯০৫ সালে আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি থেকে আলোর বেগ স্থির কিংবা গতিশীল সব মাধ্যমে সমান এ বিষয়টির ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। থিওরি অব রিলেটিভিটি থেকেই সর্বকালের সবচেয়ে চমকপ্রদ সূত্র E=mc2 বের হয়ে আসে । এবং বস্তুর ভরকে শক্তিতে রুপান্তর করার সম্ভব তা প্রমাণ হয় । এরপর ১৯৩১ সালে এই থিওরি ব্যবহার করে ডিরাক পদার্থের অস্তিত্ব ঘোষণা করেন। ১৮৯৫ সালে এক্সরে আবিষ্কৃত হল। ১৮৯৬ সালে পরমাণুর কেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয় বিকিরণের প্রমাণ মেলে। ১৮৯৯ সালে রেডিয়াম আবিষ্কারের মধ্যদিয়ে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারলেন অবিনশ্বর নয়, তাই এগুলো ভেঙে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ হয়।

যুগ যুগ ধরে অসংখ্য বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফসল হচ্ছে আজকের এই আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান।

6th Week Assignment Answer:

Question Part: তােমার পদার্থ বিজ্ঞান বইয়ের ২৩নং পৃষ্ঠার চিত্র অনুসারে একটি স্লাইড ক্যালিপার্স আর্ট পেপারের সাহায্যে তৈরী করে এর সাহায্যে একটি মার্বেলের আয়তন (কাজের ধারাবর্ণনাসহ) নির্ণয় কর। যদি তােমার পরিমাপে ১০% আপেক্ষিক ত্রুটি থাকে তাহলে মার্বেলের আয়তন নির্ণয়ে শতাংশের হিসেবে ক্রটি কিরূপ হবে গাণিতিক ব্যাখ্যা দাও।

Answer:

স্লাইড ক্যালিপার্সের সাহায্যে একটি মার্বেলের আয়তন নির্ণয়ঃ

কাজের ধাপঃ নিচে স্লাইড ক্যালিপার্সের সাহায্যে একটি মার্বেলের আয়তন কীভাবে নির্ণয় করা যায় তার ধাপ বর্ণনা করা হলঃ

ধাপ ১ঃ স্লাইড কেলিপার্সটিকে নিয়ে এর প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের মান এবং ভানিয়ার স্কেলের মােট ভাগ সংখ্যা কত তা লক্ষ করি। এর পর যন্ত্রটির ভার্নিয়ার ধ্রুবক (VC) বের করি।

ধাপ ২ঃ এখন মার্বেলটিকে দৈর্ঘ্য বরাবর স্লাইড ক্যালিপার্সের দুই চোয়ালের মধ্যে স্থাপন করে চোয়াল দুটিকে বস্তুর দুই প্রান্তের সাথে স্পর্শ করি। এই অবস্থায় ভার্নিয়ারের শূন্য দাগ প্রধান স্কেলের যে দাগ অতিক্রম করে, সেই দাগের পাঠই হলাে প্রধান স্কেল পাঠ M নির্ণয় করি।

ধাপ ৩ঃ এই অবস্থায় ভার্নিয়ারের কত সংখ্যক দাগ প্রধান স্কেলের যে কোনাে একটি দাগের সাথে মিলে যায় তা নির্ণয় করা হলাে। এটি ভার্নিয়ার সমপাতন V

ধাপ ৪ঃপ্রয়োজনীয় হিসাবের সাহায্যে মার্বেলের ব্যাসার্ধ, আয়তন নির্ণয় করি।

হিসাব :
মার্বেলের ব্যাস পরিমাপের ক্ষেত্রে,
মূল স্কেলের পাঠ, M =1.7 inch
ভার্নিয়ার সমপাতন, V = 8
ভার্নিয়ার ধ্রুবক, VC = মূল স্কেলের ক্ষুদ্রতম ১ ভাগের দৈর্ঘ্য ÷ ভার্নিয়ার স্কেলের ভাগ সংখ্যা

= 0.1 inch ÷ 10
= 0.01 inch
মার্বেলটির ব্যাস, L = M+V×VC
= 1.7+8×0.01
=1.78 inch
আবার,
1 inch =2.54 cm
1.78 inch =(2.54×1.78) cm = 4.52 cm
সুতরাং, মার্বেলটির ব্যাস = 4.52 cm
তাহলে মার্বেলটির ব্যাসার্ধ = 4.52÷2 cm
= 2.26 cm
মার্বেলটির আয়তন = 4/3π R^3
= 4/3 × 3.1416 × (2.26)^3
= 48.35 cm^3
মার্বেলটির পরিমাপ করা আয়তন = 48.35 cm^3

যেহেতু মার্বেলটির আপেক্ষিক ত্রুটি 10% কাজেই মার্বেলটির ব্যাসার্ধ পরিমাপ করা হলে সবচেয়ে কম 2.034 cm এবং সবচেয়ে বেশি 2.48 cm হতে পারে।

কাজেই আয়তন,
সবচেয়ে কম = 4/3π R^3
= 4/3 × 3.1416 × (2.034)^3
= 35.24 cm^3
এবং সবচেয়ে বেশি = 4/3π R^3
= 4/3 × 3.1416 × (2.48)^3
= 63.89 cm^3 হতে পারে।

কাজেই চূড়ান্ত ত্রুটি –
|48.35 – 35.24| = 13.11 cm^3
অথবা, |63.89 – 48.35| = 15.54 cm^3

যেহেতু দুটি সমান নয় আমরা বড়টি নিই। অর্থাৎ চূড়ান্ত ত্রুটি 15.54 cm^3
কাজেই আয়তন পরিমাপের আপেক্ষিক ত্রুটি শতাংশ = (15.54/48.35×100)%
= 32.14%

For more information, Visit- dshe.gov.bd

Leave a Comment